শিরোনাম

গোয়েন্দা নজরদারিতে আসছে কুরিয়ার সার্ভিস

 প্রকাশ: ৩১ মে ২০২১, ০৮:৩৬ অপরাহ্ন   |   কাস্টমস



কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ব্যবহার করে বিভিন্ন দেশে মাদক পাচারের ঘটনা ঘটছে। সম্প্রতি এ সার্ভিসের মাধ্যমে দেশের বাইরে মাদক পাচারের সময় বড় কয়েকটি চালান আটক করেছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। এরপর নড়েচড়ে বসে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা।

এসব চোরাকারবারিকে ধরতে ইন্টারপোলের সহযোগিতা চেয়েছে সরকার। একই সঙ্গে কুরিয়ার সার্ভিস ও বিমানবন্দরে গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানোর সুপারিশ করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। পাশাপাশি যেসব কুরিয়ার সার্ভিসের লাইসেন্স নেই তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা, কুরিয়ারে মালামাল পাঠাতে হলে ব্যাংকের মতো প্রাপক ও প্রেরকের জাতীয় পরিচয়পত্র নেওয়া বাধ্যতামূলক— এমন সুপারিশ করা হয়েছে।


সম্প্রতি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর, বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর সঙ্গে যৌথ এক বৈঠকে এসব সিদ্ধান্ত হয়। বৈঠক সূত্রে এমন তথ্য জানা গেছে। আন্তর্জাতিকভাবে মাদক পাচার রোধে বিমানবন্দরগুলোতে গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো, বিমানবন্দরে পার্সেল কুরিয়ার স্ক্যানিং ব্যবস্থা জোরদার, কুরিয়ারের পাতায় এনআইডি কপি সংযুক্ত, লাইসেন্সবিহীন কুরিয়ার সার্ভিসগুলোকে আইনের আওতায় আনার সিদ্ধান্ত হয়েছে। ডাক বিভাগের কাছে লাইসেন্স এবং লাইসেন্স ছাড়া কতগুলো কুরিয়ার সার্ভিস আছে সে তালিকাও চাওয়া হয়েছে।

কাস্টমস এর আরও খবর: