ডিজিএফআই বাংলাদেশ সামরিক বাহিনীর একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ
 
                                                                                                ডিজিএফআই এর পথচলা  ১৯৭৭ সালে। ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের প্রবেশমুখে ১৪ তলাবিশিষ্ট একটি ভবন থেকে এর যাবতীয় কর্মকান্ড পরিচালিত হয়ে থাকে। একজন মেজর জেনারেল সমমর্যাদার অফিসার এর প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। প্রথমে আভ্যন্তরীণ গোয়েন্দা সংস্থা হিসেবে যাত্রা শুরু হলেও পরবর্তীকালে দেশের কাউন্টার ইন্টেলিজেন্স হিসেবে দায়িত্ব পালন শুরু করে। ডিজিএফআই এর প্রধান উদ্দেশ্য হলো ভিন্ন দেশের সামরিক তথ্য নেওয়া এবং দেশের সীমানার চারপাশের সকল সামরিক কর্মকাণ্ডকে নজরে রাখা। বাংলাদেশ বিরুদ্ধে যে কোন চক্রান্তের বিরুদ্ধে প্রথম প্রতিরক্ষা হল ডিজিএফআই। বাংলাদেশ সামরিক বাহিনীর একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসাবে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা রক্ষায় এই গোয়েন্দা সংস্থা গৌরবের সাথে দায়িত্ব পালন করে থাকে ।
ডিজিএফআই এর সদস্যরা মূলত সামরিক বাহিনী থেকে রিক্রুট করা। ডিজিএফআই এর ইন্টেলিজেন্স এজেন্টরা সারাদেশে গোপন ভাবে এবং দেশের বাইরে বিভিন্ন গোয়েন্দা তথ্য এবং রাষ্ট্রের নিরপত্তার সাথে সাংঘর্ষিক যেকোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করে থাকে।
                                
 
                    
                   
                    
                   
                    
                   
                    
                   
                    
                   
                    
                   
                    
                   
                    
                   
                    
                   
                    
                   
                                                             
                                                            